প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা ও অসুবিধা।
প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা ও অসুবিধা নিম্নে আলোচনা করা হলো –
![]() |
প্রত্যক্ষ পরামর্শদান |
প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা
- প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা হলো এতে সময় বাঁচে, কারণ পদ্ধতিটি অপেক্ষাকৃত বেশি কাউন্সিলর (পরামর্শদাতা) নির্ভর এবং তিনিই নির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুসারে এগোন।
- ব্যক্তি নয়, এখানে সমস্যাটিই প্রধান বিবেচ্য বিষয়। সমস্যাটিকেই ব্যক্তি অপেক্ষা বেশি গুরুত্ব প্রদান করা হয়।
- এখানে প্রাক্ষোভিক ( Emotional ) দিকের চেয়ে মূল বস্তু নির্ভর সমস্যার সমাধানে বেশি নজর দেওয়া হয়।
- এই পদ্ধতি প্রধানত নির্দেশমূলক।
- এই কৌশল বৌদ্ধিক স্তরে ক্রিয়াশীল।
প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের অসুবিধা
- কাউন্সিলর (পরামর্শদাতা) অনেক ক্ষেত্রেই নিজে সমস্যার সমাধানের উপায় বার না করতে পারার দরূন ভবিষ্যতে নিজেই একই ধরনের সমস্যায় মানিয়ে নিতে ব্যর্থ হয়।
- প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের অসুবিধা হলো পরামর্শ গ্রহীতার ইচ্ছা অনিচ্ছাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। এই প্রক্রিয়ায় পরামর্শ গ্রহীতার অন্তদৃষ্টি জাগরণের ব্যাপারে কোন গুরুত্ব দেওয়া হয় না।
- এই উপায়ে প্রাক্ষোভিক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয় না। পরামর্শগ্রহীতার ক্ষমতার ওপর আস্থা রাখা হয় না।
- অনেক সময়ে অনেক তথ্যই পরামর্শদাতার অজানা থেকে যায়।
- ব্যক্তির আত্মবিশ্বাস ও আত্মসচেতনতার বিকাশ এই কৌশল সহায়ক নয়।
People also ask :
B.A.General DSE Paper Bengali Question And Answer. Of DSE Paper Education Question And Answer 2025.