StudyMamu

Site is under construction some pages not work properly. Please bear with us.

প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা ও অসুবিধা

প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা ও অসুবিধা।

প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা ও অসুবিধা নিম্নে আলোচনা করা হলো –

প্রত্যক্ষ পরামর্শদান
প্রত্যক্ষ পরামর্শদান

প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা

  1. প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা হলো এতে সময় বাঁচে, কারণ পদ্ধতিটি অপেক্ষাকৃত বেশি কাউন্সিলর (পরামর্শদাতা) নির্ভর এবং তিনিই নির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুসারে এগোন।
  2. ব্যক্তি নয়, এখানে সমস্যাটিই প্রধান বিবেচ্য বিষয়। সমস্যাটিকেই ব্যক্তি অপেক্ষা বেশি গুরুত্ব প্রদান করা হয়।
  3. এখানে প্রাক্ষোভিক ( Emotional ) দিকের চেয়ে মূল বস্তু নির্ভর সমস্যার সমাধানে বেশি নজর দেওয়া হয়।
  4. এই পদ্ধতি প্রধানত নির্দেশমূলক।
  5. এই কৌশল বৌদ্ধিক স্তরে ক্রিয়াশীল।

প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের অসুবিধা 

  1. কাউন্সিলর (পরামর্শদাতা) অনেক ক্ষেত্রেই নিজে সমস্যার সমাধানের উপায় বার না করতে পারার দরূন ভবিষ্যতে নিজেই একই ধরনের সমস্যায় মানিয়ে নিতে ব্যর্থ হয়।
  2. প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের অসুবিধা হলো পরামর্শ গ্রহীতার ইচ্ছা অনিচ্ছাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। এই প্রক্রিয়ায় পরামর্শ গ্রহীতার অন্তদৃষ্টি জাগরণের ব্যাপারে কোন গুরুত্ব দেওয়া হয় না।
  3. এই উপায়ে প্রাক্ষোভিক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয় না। পরামর্শগ্রহীতার ক্ষমতার ওপর আস্থা রাখা হয় না।
  4. অনেক সময়ে অনেক তথ্যই পরামর্শদাতার অজানা থেকে যায়।
  5. ব্যক্তির আত্মবিশ্বাস ও আত্মসচেতনতার বিকাশ এই কৌশল সহায়ক নয়।
Share

1 thought on “প্রত্যক্ষ পরামর্শদানের সুবিধা ও অসুবিধা”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *